রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মিয়ানমারে বিস্ফোরণে মুহুর্মুহু শব্দ, টেকনাফের বসত ঘরের আঙ্গিনায় এসে পড়েছে গুলি মাকে কুপিয়ে হত্যার পর থানা এসে হাজির যুবক টেকনাফ ছাড়াও এবার নতুন করে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ভেসে আসছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ চকরিয়ায় জেলা পরিষদের জমিতে নির্মিত আওয়ামী লীগের অফিস উচ্ছেদ সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও জাহাজ ছাড়ার পয়েন্ট নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিটি গঠণ সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে কক্সবাজার শহরে এসে সেন্টমার্টিন দ্বীপবাসির সড়ক অবরোধ পাহাড়ী আস্তানা থেকে মালয়েশিয়া পাচারকালে শিশুসহ ৩১ জন উদ্ধার, দুই দালাল আটক সাবের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর পিএস ফিরোজ কক্সবাজারে গ্রেপ্তার মিয়ানমারের বাঘগুনা খালের পাশে রয়েছে নিমার্ণ সামগ্রী ও দুইটি ট্রলার, মাঝি-মাল্লা সহ ১১ জনের হদিস নেই মিয়ানমারের উপজাতি সম্প্রদায়ের ৬৫ নাগরিকের অনুপ্রবেশ

‘সালমান শিল্পী ঠিক করে দেওয়ার কে?’

সমকাল : সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর বলিউডেনেপোটিজমের জোর ধাক্কা লেগেছে। সেটা শুধু অভিনয় শিল্পীদের বেলায়ই নয়। স্বজনপোষণ বিষয়টি সঙ্গীত শিল্পীদের বেলায়ও রয়েছে, এমন অভিযোগ করেছিলেন শিল্পী সোনু নিগম। সোনুর পর এবার মুখ খুললেন কণ্ঠশিল্পী অভিজিৎ ভট্টাচার্য।

সঙ্গীতশিল্পীদের বেলায় স্বজনপোষণের ব্যাপারটি আলোচনায় এনে অভিজিৎ ভট্টাচার্য বলেন, ‘এসব এখনই বেশি হচ্ছে। ১৯৯০ সালের আগে এসব কারো ভাবনায়ও আসত না। একটি গান একজন গায়কের থেকে অন্যজনের কাছে চলে গেছে, এটি আগেও হয়েছে, তবে এমন নোংরামো আগে হতো না। কোন গান কোন গায়ক গাইবেন, তা সংগীত পরিচালক বা সুরকাররাই সিদ্ধান্ত নিতেন, কোনো মিউজিক কোম্পানি বা অন্য কোনো অভিনেতা নয়।’ ভারতের সংবাদমাধ্যম জি নিউজের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

ক্ষুব্ধ অভিজিৎ ভট্টাচার্য আরও বলেন, ‘কোন গায়ক গান গাইবেন, তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সালমান খান কে? কোনো গায়কের গাওয়া গান সালমান কীভাবে নিয়ে নিতে পারেন? আর এখানেই তো পক্ষপাতিত্ব স্পষ্ট।’

অভিজিত আরও বলেন, ‘আমার সময় নেপোটিজম বিষয়টা কখনো ছিল না। তবে হ্যাঁ, কেউ কারো পছন্দের, কারো শিবিরের—সেটা ছিল, তবে এ রকম নোংরামো কখনো হতো না। সে সময় একজন প্রযোজক কোনোদিন সংগীত পরিচালকের কাজে হস্তক্ষেপ করতেন না। আর ডি বর্মন, খৈয়াম সাব, ও পি নায়ার, রবীন্দ্র জৈনকে বলার সাহস কারো ছিল না যে একে দিয়ে গাওয়ান। তাঁরা নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিতেন। যদি নির্দিষ্ট কোনো গান কোনো গায়কের গলায় ভালো না লাগার বিষয় হতো, তখন হয়তো অন্য কাউকে দিয়ে গাওয়ানো হতো। কবিতা কৃষ্ণমূর্তিও তো কোনো বড় সংগীত পরিবার থেকে আসেননি, স্বতন্ত্র গায়ক ছিলেন, তবুও তাঁকে ডেকে সংগীত পরিচালকেরা গান গাইয়েছেন।

তবে শুধু সোনু বা অভিজিৎই নন, মুখ খুলেছেন ইলা অরুণও। পুরো সংগীতজগৎই এখন ‘কারসাজির খেলা’ বলে কটাক্ষ করেছেন ইলা অরুণ। তার কথায়, ‘কোনো ভালো সংগীত পরিচালক এখন সফল হতে পারেন না। কারণ, এই স্বজনপোষণ। গোটা সংগীতজগৎটাই এখন মাফিয়ারা চালাচ্ছে। কারো ভবিষ্যৎ ইচ্ছাকৃতভাবে খুন করা হয়। আগে সবকিছু অনেক সুস্থ, স্বচ্ছ ছিল। এখন গুন্ডামো হয়।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888